লন্ডন ১০:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দিরাইয়ে হাওর উৎসবে জলাভূমি সংরক্ষণের আহ্বান

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে আন্তর্জাতিক জলাভূমি দিবস উপলক্ষ্যে দেশের ৭টি জেলার অংশগ্রহণে হাওর উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিরাই উপজেলার তাড়ল ইউনিয়নের বরাম হাওরে দিনব্যাপী এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তর হাওরের পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও জীবন-জীবিকা রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ হাওর উৎসব আয়োজন করে।

গ্রামীণ জনকল্যাণ সংসদ ও ট্যুৱিজম বোর্ড-এৱ সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত উৎসবে সিলেট, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কৃষক, জেলে ও পরিবেশবাদীরা অংশ নেন।

উৎসবে অংশ নিতে সকাল থেকেই কালনী নদীর তীরে জড়ো হতে থাকেন হাওরপ্রেমীরা। উৎসবে আগতরা জানান, অপরিকল্পিত উন্নয়ন হাওরের পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। হাওরের টেকসই উন্নয়নের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি ও জলাভূমি সংরক্ষণের আহ্বান জানান তারা।

জেলা প্রশাসক ড.মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার সভাপতিত্বে উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ সরকারের পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ রেজাউল করিম।

সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সমর কুমার পালের সঞ্চালনায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মোহাম্মদ জাবের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আক্তারুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার আ. ফ. ম. আনোয়ার হোসেন খান, বাংলাদেশ ফিমেল একাডেমি ও গ্রামীন জনকল্যাণ সংসদেৱ প্রতিষ্ঠাতা জামিল চৌধুরী। এছাড়াও হাওর উৎসবে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ:

লিবিয়া থেকে ফিরিয়ে আনা হলো ১৭৩ বাংলাদেশিকে

দিরাইয়ে হাওর উৎসবে জলাভূমি সংরক্ষণের আহ্বান

প্রকাশের সময়: ০৪:১৮:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে আন্তর্জাতিক জলাভূমি দিবস উপলক্ষ্যে দেশের ৭টি জেলার অংশগ্রহণে হাওর উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিরাই উপজেলার তাড়ল ইউনিয়নের বরাম হাওরে দিনব্যাপী এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তর হাওরের পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও জীবন-জীবিকা রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ হাওর উৎসব আয়োজন করে।

গ্রামীণ জনকল্যাণ সংসদ ও ট্যুৱিজম বোর্ড-এৱ সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত উৎসবে সিলেট, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কৃষক, জেলে ও পরিবেশবাদীরা অংশ নেন।

উৎসবে অংশ নিতে সকাল থেকেই কালনী নদীর তীরে জড়ো হতে থাকেন হাওরপ্রেমীরা। উৎসবে আগতরা জানান, অপরিকল্পিত উন্নয়ন হাওরের পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। হাওরের টেকসই উন্নয়নের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি ও জলাভূমি সংরক্ষণের আহ্বান জানান তারা।

জেলা প্রশাসক ড.মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার সভাপতিত্বে উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ সরকারের পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ রেজাউল করিম।

সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সমর কুমার পালের সঞ্চালনায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মোহাম্মদ জাবের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আক্তারুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার আ. ফ. ম. আনোয়ার হোসেন খান, বাংলাদেশ ফিমেল একাডেমি ও গ্রামীন জনকল্যাণ সংসদেৱ প্রতিষ্ঠাতা জামিল চৌধুরী। এছাড়াও হাওর উৎসবে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।