লন্ডন ০১:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শাল্লার ভাভাবিল হাওর উপ-প্রকল্পে পিআইসি গঠনে অনিয়মের অভিযোগ

শাল্লা উপজেলার ভাভাবিল হাওর উপ-প্রকল্পের ৭৮ নম্বর পিআইসি গঠনে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, অনুমোদিত পিআইসির সভাপতির সংশ্লিষ্ট এলাকায় জমি নেই এবং একই পরিবারের দুই সদস্যকে আলাদা দুটি কমিটির সভাপতি ও সদস্য সচিব করা হয়েছে। সোমবার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেন হবিবপুর গ্রামের বাসিন্দা স্বরূপ চন্দ্র দাস।

স্বরূপ চন্দ্র দাসের দাখিল করা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভান্ডাবিল হাওর উপ-প্রকল্পের নোয়াগাঁও থেকে হবিবপুর পর্যন্ত বাঁধটি তার পরিবারের রেকর্ডিয় জমির অতি নিকটে অবস্থিত। তিনি দাবি করেন, বাঁধের কাজ তাদের পরিবারের জন্য অগ্রাধিকার পাওয়ার কথা ছিল। তবে এই কাজটি দেওয়া হয়েছে হবিবপুর গ্রামের সুজিত চন্দ্র দাসকে, যার বাঁধ সংশ্লিষ্ট এলাকায় কোনো জমি নেই।

এছাড়া, অভিযোগে বলা হয়েছে যে ৭৮ নম্বর পিআইসির অনুমোদিত সদস্য সচিব এবং ৭৭ নম্বর পিআইসির সভাপতি আপন দুই ভাই। এই দুইজনেরও বাঁধ সংশ্লিষ্ট এলাকায় কোনো জমি নেই।

অভিযোগপত্রে বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস. এম তারেক সুলতানের বক্তব্য জানতে কয়েকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। ফলে তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

ভুক্তভোগী পরিবার এবং এলাকার বাসিন্দারা বিষয়টি দ্রুত তদন্ত করে সুষ্ঠু সমাধানের দাবি জানিয়েছেন।

ট্যাগ:
জনপ্রিয়

শাল্লার ভাভাবিল হাওর উপ-প্রকল্পে পিআইসি গঠনে অনিয়মের অভিযোগ

প্রকাশের সময়: ০৬:০৫:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

শাল্লা উপজেলার ভাভাবিল হাওর উপ-প্রকল্পের ৭৮ নম্বর পিআইসি গঠনে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, অনুমোদিত পিআইসির সভাপতির সংশ্লিষ্ট এলাকায় জমি নেই এবং একই পরিবারের দুই সদস্যকে আলাদা দুটি কমিটির সভাপতি ও সদস্য সচিব করা হয়েছে। সোমবার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেন হবিবপুর গ্রামের বাসিন্দা স্বরূপ চন্দ্র দাস।

স্বরূপ চন্দ্র দাসের দাখিল করা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভান্ডাবিল হাওর উপ-প্রকল্পের নোয়াগাঁও থেকে হবিবপুর পর্যন্ত বাঁধটি তার পরিবারের রেকর্ডিয় জমির অতি নিকটে অবস্থিত। তিনি দাবি করেন, বাঁধের কাজ তাদের পরিবারের জন্য অগ্রাধিকার পাওয়ার কথা ছিল। তবে এই কাজটি দেওয়া হয়েছে হবিবপুর গ্রামের সুজিত চন্দ্র দাসকে, যার বাঁধ সংশ্লিষ্ট এলাকায় কোনো জমি নেই।

এছাড়া, অভিযোগে বলা হয়েছে যে ৭৮ নম্বর পিআইসির অনুমোদিত সদস্য সচিব এবং ৭৭ নম্বর পিআইসির সভাপতি আপন দুই ভাই। এই দুইজনেরও বাঁধ সংশ্লিষ্ট এলাকায় কোনো জমি নেই।

অভিযোগপত্রে বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস. এম তারেক সুলতানের বক্তব্য জানতে কয়েকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। ফলে তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

ভুক্তভোগী পরিবার এবং এলাকার বাসিন্দারা বিষয়টি দ্রুত তদন্ত করে সুষ্ঠু সমাধানের দাবি জানিয়েছেন।