লন্ডন ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সিলেটে তুষার হত্যা মামলার প্রধান আসামী পারভেজ গ্রেফতার

সিলেটে কলেজ ছাত্র তুষার আহমদ চৌধুরী (১৯) খুনের ঘটনায় প্রধান আসামী পারভেজ (২৬) গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে সিলেট নগরীর জিন্দাবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত পারভেজ নগরীর বাগবাড়ী এলাকার তাজুদ মিয়ার ছেলে।

র‌্যাব জানায়, সিলেট নগরীর রায়নগর এলাকার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট শাহজাহান আহমদ চৌধুরীর ছেলে ভিকটিম তুষার আহমদ চৌধুরী (২১) সিলেট এমসি কলেজের বিএ প্রথম বর্ষে অধ্যায়নরত ছিল। ঘটনার দিন গত ১৫ এপ্রিল রাতে নগরীর এয়ারপোর্ট থানাধীন শাহী ঈদগাহ দলদলি চা বাগান এলাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পারভেজ, জাবেদ, রানাসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৬/৭ জন লাঠিসোটা ও ছুরি দিয়ে ভিকটিমের উপর আক্রমণ করে। পরবর্তীতে উপস্থিত লোকজন তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় নিহতের বাবা বাদি হয়ে সিলেট এয়ারপোর্ট থানায় তিন জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৬/৭ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

এর ধারাবাহিকতায় তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-৯ এর একটি দল জিন্দাবাজার এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে প্রধান আসামী পারভেজকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত পারভেজকে এয়ারপোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এর আগে, এ ঘটনার নগরীর বড়বাজার এলাকা থেকে জাবেদ নামের এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়। এ নিয়ে তুষার হত্যাকান্ডে ২ জনকে গ্রেফতার করা হলো।

ট্যাগ:

সিলেটে তুষার হত্যা মামলার প্রধান আসামী পারভেজ গ্রেফতার

প্রকাশের সময়: ১২:৩৮:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

সিলেটে কলেজ ছাত্র তুষার আহমদ চৌধুরী (১৯) খুনের ঘটনায় প্রধান আসামী পারভেজ (২৬) গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে সিলেট নগরীর জিন্দাবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত পারভেজ নগরীর বাগবাড়ী এলাকার তাজুদ মিয়ার ছেলে।

র‌্যাব জানায়, সিলেট নগরীর রায়নগর এলাকার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট শাহজাহান আহমদ চৌধুরীর ছেলে ভিকটিম তুষার আহমদ চৌধুরী (২১) সিলেট এমসি কলেজের বিএ প্রথম বর্ষে অধ্যায়নরত ছিল। ঘটনার দিন গত ১৫ এপ্রিল রাতে নগরীর এয়ারপোর্ট থানাধীন শাহী ঈদগাহ দলদলি চা বাগান এলাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পারভেজ, জাবেদ, রানাসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৬/৭ জন লাঠিসোটা ও ছুরি দিয়ে ভিকটিমের উপর আক্রমণ করে। পরবর্তীতে উপস্থিত লোকজন তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় নিহতের বাবা বাদি হয়ে সিলেট এয়ারপোর্ট থানায় তিন জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৬/৭ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

এর ধারাবাহিকতায় তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-৯ এর একটি দল জিন্দাবাজার এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে প্রধান আসামী পারভেজকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত পারভেজকে এয়ারপোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এর আগে, এ ঘটনার নগরীর বড়বাজার এলাকা থেকে জাবেদ নামের এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়। এ নিয়ে তুষার হত্যাকান্ডে ২ জনকে গ্রেফতার করা হলো।