লন্ডন ০৬:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

]জগন্নাথপুরে বৃষ্টি, স্বস্তি ফিরেছে কৃষকদের মাঝে

দীর্ঘ অনাবৃষ্টির পর অবশেষে বৃষ্টির দেখা পেয়েছে জগন্নাথপুর। এতে স্বস্তি ফিরেছে কৃষকদের মাঝে, যারা বোরো ফসল বিনষ্টের আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছিলেন।

শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে কয়েক দফায় মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি হয়। এর আগে, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি মৌসুমের প্রথম বৃষ্টি হলেও পরবর্তী সময় দীর্ঘ খরায় ফসলের ক্ষতির শঙ্কা দেখা দেয়। অনাবৃষ্টি কাটিয়ে ওঠার জন্য বিভিন্ন মসজিদে বিশেষ মোনাজাতও অনুষ্ঠিত হয়।

নলুয়া হাওরের ভুরাখালী গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান জানান, “বৃষ্টির জন্য হাওরপাড়ের কৃষকরা ভীষণ চিন্তিত ছিলেন। অনাবৃষ্টির কারণে ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা ছিল। দেরিতে হলেও বৃষ্টি হওয়ায় স্বস্তি পেয়েছি। তবে ভারী বৃষ্টি হলে আরও ভালো হতো। তবুও আলহামদুলিল্লাহ।”

জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাওসার আহমদ জানান, “খরার কারণে ফসলের তেমন ক্ষতি হয়নি। তবে এই বৃষ্টি বোরো ধানসহ অন্যান্য সবজি চাষের জন্য উপকারী হয়েছে।” তিনি আরও জানান, চলতি মৌসুমে জগন্নাথপুরে ২০ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ হয়েছে।

ট্যাগ:

]জগন্নাথপুরে বৃষ্টি, স্বস্তি ফিরেছে কৃষকদের মাঝে

প্রকাশের সময়: ০৮:৪৫:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫

দীর্ঘ অনাবৃষ্টির পর অবশেষে বৃষ্টির দেখা পেয়েছে জগন্নাথপুর। এতে স্বস্তি ফিরেছে কৃষকদের মাঝে, যারা বোরো ফসল বিনষ্টের আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছিলেন।

শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে কয়েক দফায় মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি হয়। এর আগে, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি মৌসুমের প্রথম বৃষ্টি হলেও পরবর্তী সময় দীর্ঘ খরায় ফসলের ক্ষতির শঙ্কা দেখা দেয়। অনাবৃষ্টি কাটিয়ে ওঠার জন্য বিভিন্ন মসজিদে বিশেষ মোনাজাতও অনুষ্ঠিত হয়।

নলুয়া হাওরের ভুরাখালী গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান জানান, “বৃষ্টির জন্য হাওরপাড়ের কৃষকরা ভীষণ চিন্তিত ছিলেন। অনাবৃষ্টির কারণে ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা ছিল। দেরিতে হলেও বৃষ্টি হওয়ায় স্বস্তি পেয়েছি। তবে ভারী বৃষ্টি হলে আরও ভালো হতো। তবুও আলহামদুলিল্লাহ।”

জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাওসার আহমদ জানান, “খরার কারণে ফসলের তেমন ক্ষতি হয়নি। তবে এই বৃষ্টি বোরো ধানসহ অন্যান্য সবজি চাষের জন্য উপকারী হয়েছে।” তিনি আরও জানান, চলতি মৌসুমে জগন্নাথপুরে ২০ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ হয়েছে।