লন্ডন ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দর বন্ধ করার সুপারিশ, সাতটি অন্যান্য বন্দর চালু রাখার পরামর্শ

 

বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের একটি যাচাই কমিটি হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দর বন্ধ করার সুপারিশ করেছে। এটি বাংলাদেশ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে করা হয়েছে, যেখানে আটটি স্থলবন্দরের কার্যক্রমের অবস্থান পর্যালোচনা করা হয়েছে।

কমিটি বাল্লা স্থলবন্দর বন্ধ করার সুপারিশ করেছে কারণ, এই বন্দরের ভারতীয় অংশে কোনো অবকাঠামো এবং সড়ক না থাকায় এটি কার্যকরী হতে পারছে না। সিলেট জেলার বাল্লা স্থলবন্দর, যা কেদারকোটে অবস্থিত, ওই অংশের অবকাঠামোর অভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না।

এছাড়া, কিছু স্থলবন্দর চালু রাখার জন্য অবকাঠামো নির্মাণের সুপারিশ করা হয়েছে। নীলফামারীর চিলাহাটি, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ, এবং রাঙ্গামাটির তেগামুখ স্থলবন্দরগুলির কার্যক্রম চালু রাখার জন্য তেমন কোনো অবকাঠামো নির্মাণের প্রয়োজন নেই।

শেরপুরের নাকুগাঁও এবং জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দরগুলোর কার্যক্রম কার্যকরী রাখতে বিশেষ পদক্ষেপের সুপারিশ করা হয়েছে। বিরল স্থলবন্দরে রেলপথে আমদানি-রপ্তানি চালু রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরের এক স্থানে কার্যক্রম চালু রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।

এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই বন্দরের আধুনিকায়ন এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে আরও কিছু উন্নয়ন সম্ভাবনা রয়েছে, যা দেশের বাণিজ্যিক কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে।

ট্যাগ:
জনপ্রিয়

হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দর বন্ধ করার সুপারিশ, সাতটি অন্যান্য বন্দর চালু রাখার পরামর্শ

প্রকাশের সময়: ০৯:৩০:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫

 

বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের একটি যাচাই কমিটি হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দর বন্ধ করার সুপারিশ করেছে। এটি বাংলাদেশ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে করা হয়েছে, যেখানে আটটি স্থলবন্দরের কার্যক্রমের অবস্থান পর্যালোচনা করা হয়েছে।

কমিটি বাল্লা স্থলবন্দর বন্ধ করার সুপারিশ করেছে কারণ, এই বন্দরের ভারতীয় অংশে কোনো অবকাঠামো এবং সড়ক না থাকায় এটি কার্যকরী হতে পারছে না। সিলেট জেলার বাল্লা স্থলবন্দর, যা কেদারকোটে অবস্থিত, ওই অংশের অবকাঠামোর অভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না।

এছাড়া, কিছু স্থলবন্দর চালু রাখার জন্য অবকাঠামো নির্মাণের সুপারিশ করা হয়েছে। নীলফামারীর চিলাহাটি, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ, এবং রাঙ্গামাটির তেগামুখ স্থলবন্দরগুলির কার্যক্রম চালু রাখার জন্য তেমন কোনো অবকাঠামো নির্মাণের প্রয়োজন নেই।

শেরপুরের নাকুগাঁও এবং জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দরগুলোর কার্যক্রম কার্যকরী রাখতে বিশেষ পদক্ষেপের সুপারিশ করা হয়েছে। বিরল স্থলবন্দরে রেলপথে আমদানি-রপ্তানি চালু রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরের এক স্থানে কার্যক্রম চালু রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।

এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই বন্দরের আধুনিকায়ন এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে আরও কিছু উন্নয়ন সম্ভাবনা রয়েছে, যা দেশের বাণিজ্যিক কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে।